ভারতের ভূগোল প্রশ্ন উত্তর পার্ট ৭ || Indian Geography Questions Answers Part 7

ভারতের ভূগোল প্রশ্ন উত্তর পার্ট ৭ || Indian Geography Questions Answers Part 7

Indian Geography Questions Answers Part 7

1. পশ্চিমবঙ্গের ভূমির ঢাল কোন দিক থেকে কোন দিকে?:- উত্তর থেকে দক্ষিনে এবং পশ্চিম থেকে পূর্বে।

2. দামোদর নদ কোন দিক থেকে কোন দিকে বয়ে গেছে?:-পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে বয়ে গেছে।

3. দামোদর দক্ষিণে কোন নদীতে কে মিশেছে?:- গঙ্গা নদীতে মিশেছে।

4. দামোদর যেখানে মিশেছে তার নাম কি?:- হুগলি নদী।

5. পশ্চিমবঙ্গের নদীগুলি কোন দিক থেকে কোন দিকে বয়ে চলেছে?:- উত্তর থেকে দক্ষিনে এবং পশ্চিম থেকে পূর্বে।

6. জলের কোন ধর্মের জন্য জল উঁচু থেকে নিচের দিকে বয়ে যায়?:- সমোচ্চাশীলতা ধর্মের জন্য।

7. হুগলি নদীর অপর নাম কি?:- গঙ্গা নদী।

8. কালভার্টের মাধ্যমে কি স্থানান্তর হয়?:- জল।

9. পশ্চিমবঙ্গের নদীগুলির প্রবাহ পথ কোন দিকে?:- উত্তর থেকে দক্ষিনে এবং পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে।

10. শাল গাছের পাতা থেকে কি তৈরি হয়?:- প্লেট।

11. অযোধ্যা পাহাড় কোথায় অবস্থিত?:- পুরুলিয়া জেলায়।

12. মামা-ভাগ্নে পাহাড় কোথায় অবস্থিত?:- বীরভূম জেলায়।

13. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় এন্ডি পোকার চাষ হয়?:- কোচবিহার জেলায়।

14. মালভূমি অঞ্চলের মাটির রং কি?:- লাল।

15. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চল কোন মালভূমির অংশ?:- ছোটনাগপুর মালভূমি।

16. পশ্চিমবঙ্গের কোন দিকে মালভূমি অঞ্চল অবস্থিত?:- পশ্চিম দিকে।

17. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলে মূলত কোন মাটি দেখা যায়?:- ল্যাটেরাইট মাটি।

18. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের প্রধান নদী কোনটি?:- দামোদর নদী।

19. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলার সবটাই মালভূমির অন্তর্গত?:- পুরুলিয়া জেলা।

20. শালপাতা প্রধানত কিসে ব্যবহার করা হয়?:- খাওয়ার প্লেট তৈরিতে।

21. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের উচ্চতম অংশ কোনটি?:- অযোধ্যা।

22. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের ভূমিরূপ কোন দিকে?:- পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের ভূমিরূপ পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে।

23. দামোদর নদ কোথা থেকে উৎপন্ন হয়েছে?:- ঝাড়খণ্ডের পালামৌ জেলার খামারপাত পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।

24. বাঁকুড়া জেলায় কোন গাছের জঙ্গল দেখা যায়?:- শাল গাছের জঙ্গল।

25. কিসের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের মাটি লাল হয়?:- লৌহ অক্সাইডের উপস্থিতির জন্য।

26. মালভূমি কাকে বলে?:- সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০ মিটারের বেশি উচ্চতা বিশিষ্ট, উপরিভাগ ঢেউ খেলানো, ছাড়া পার্শ্বদেশ যুক্ত, টেবিলের মত ভূমিরূপকে মালভূমি বলে।

27. রায় শব্দের অর্থ কি?:- পাথুরে জমি।

28. বিষ্ণুপুর শহরটি কোন জেলায় অবস্থিত?:- বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত।

29. একটি বরফ গলা জলে পুষ্ট নদীর নাম লেখ?:- গঙ্গা।

30. তিস্তা নদীর অবস্থান কোন জেলায়?:- দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার।

31. গঙ্গার প্রধান শাখা নদী দুটি কী?:- পদ্মা নদী ও ভাগীরথী নদী।

32. গঙ্গার কোন শাখা নদী পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে?:- ভাগীরথী নদী।

33. ভারতের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?:- গঙ্গা।

34. গঙ্গা নদীর দৈর্ঘ্য কত?:- ২৫১০ কিলোমিটার।

35. গঙ্গার কয়েকটি উপনদীর নাম লেখ?:- রামগঙ্গা, গোমতী, ঘর্ঘরা, গণ্ডক, কোশী।

36. গঙ্গা নদী কোথায় দুভাগে বিভক্ত হয়েছে?:-পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলায় ভগবানগোলার কাছে।

37. গঙ্গার কোন অংশটি ভাগীরথী নামে পরিচিত?:-মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা থেকে নদীয়া নবদ্বীপ পর্যন্ত গঙ্গার নাম ভাগীরথী।

38. গঙ্গার কোন অংশটি হুগলি নদী নামে পরিচিত?:-নবদ্বীপ শহর থেকে মোহনা পর্যন্ত গঙ্গার নাম হুগলি নদী।

39. গঙ্গার প্রধান উপনদী কোনটি?:- যমুনা।

40. কয়েকটি বরফ গলা জলে পুষ্ট নদীর নাম বল?:- গঙ্গা, তিস্তা, তোর্সা।

41. ভাগীরথীর বামতীরস্থ উপনদী কোনগুলি?:- জলঙ্গি, মাথাভাঙ্গা, চূর্ণি।

42. ভাগীরথীর ডানতীরস্থ উপনদী কি কি?:- ময়ূরাক্ষী, অজয়, দামোদর।

43. গঙ্গার তীরে অবস্থিত দুটি শিল্পাঞ্চলের নাম লেখ?:-হুগলি শিল্পাঞ্চল ও হলদিয়া শিল্পাঞ্চল।

44. গঙ্গা নদীর সৃষ্টি কিভাবে হয়েছে?:- উত্তরাখণ্ডের হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ গুহা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।

45. তিস্তা নদীর জন্মস্থান কোথায়?:- সিকিমের জেমু হিমবাহ।

46. তোর্সা নদীর জন্মস্থান কোথায়?:-তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা।

47. জলঢাকা নদীর জন্মস্থান কোথায়?:- বিদাং হ্রদ।

48. দামোদর নদের জন্মস্থান কোথায়?:- খামারপাত পাহাড়।

49. কংসাবতীর জন্মস্থান কোথায়?:- অযোধ্যা পাহাড়।

50. ময়ূরাক্ষী নদীর জন্মস্থান কোথায়?:- ত্রিকুট পাহাড়।

51. অনিত্যবহ নদী কাকে বলে?:- যে সমস্ত নদী বর্ষার জলে পুষ্ট, বছর নদীতে জল থাকে না, কেবল বর্ষাকালে নদীতে জল থাকে এবং বর্ষাকাল ছাড়া বছরের অন্য সময় নৌ-পরিবহণ যোগ্য নয়, তাদের অনিত্যবহ নদী বলে।

52. নিত্যবহ নদী কাকে বলে?:- যে সমস্ত নদী বরফ গলা জলে পুষ্ট, সারাবছর নদীতে জল থাকে এবং নৌ-পরিবহনযোগ্য সেইসব নদীকে বলা হয় নিত্যবহ নদী।

53. নিত্যবহ নদীর উদাহরণ হল:- গঙ্গা, জলঙ্গি।

54. অনিত্যবহ নদীর উদাহরণ হল:- দামোদর, সুবর্ণরেখা, অজয়, ময়ূরাক্ষী।

 

প্রতিদিন এই ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ও টেলিগ্ৰাম চ্যানেলে যুক্ত হয়ে যান 

 

আরও পড়ুন:- ভারতের ভূগোল প্রশ্ন উত্তর পার্ট ৬

Leave a comment