পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প pdf || Schemes and Projects of West Bengal pdf

Table of Contents

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প pdf || Schemes and Projects of West Bengal pdf

 

Schemes and Projects of West Bengal pdf

শিক্ষাশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৪ সালের ২৭ জুন।

• উদ্দেশ্যঃ পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত তপশিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় আর্থিক সাহায্য প্রদান। শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের তপশিলি জাতি ও আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের বছরে ৮০০ টাকা স্কলারশিপ দেওয়া হয়।

কন্যাশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৩ সালের ৮ই মার্চ।

• উদ্দেশ্যঃ বাল্যবিবাহ রোধ ও পড়াশোনায় আর্থিক সাহায্য করা হল এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য। ১৩-১৮ বছর বয়সের পর এককালীন ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। প্রকল্পটি জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অধিদপ্তর এবং ইউনিসেফ দ্বারা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। ২০১৭ সালের জুন মাসে, জাতিসংঘ তাদের সর্বোচ্চ জনসেবা পুরস্কার সম্মানিত করে কন্যাশ্রীকে। CSI Nihilent e-এ গভর্নেন্স পুরস্কার ২০১৪-২০১৫ তে গুণগ্রাহীতা পুরস্কার লাভ করেছে। Skoch SMART গভর্নেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ বিজেতা। সমগ্র রাজ্যজুড়ে এই প্রকল্পটি উন্নীত করার জন্য ১৪ আগস্ট কন্যাশ্রী দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়।

মাতৃযান প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য রাজ্যের প্রত্যেক প্রস্তুতি মহিলা প্রসবের আগে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য এবং ডেলিভারির পর হাসপাতাল থেকে ফেরার জন্য বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা পাবেন। শিশুর ২৮ দিন বয়স পর্যন্ত চিকিৎসার জন্য মা ও শিশুর হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন হলেও নিখরচায় ‘মাতৃযান’ পাওয়া যাবে।

যুবশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৩ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ পশ্চিমবঙ্গের বেকারদের আর্থিক সাহায্য প্রদানের জন্য এই যুবশ্রী প্রকল্প (Yuvashree Prakalpa)শুরু হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বেকার যুবক যুবতীদের প্রতি মাসে ১৫০০ টাকা করে ভাতা পাবেন। অর্থাৎ বছরে ১৮ হাজার টাকা।

স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প:

• সূচনা কাল: ২০১৬ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্য বীমা প্রধান।

গতিধারা প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৪ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ কর্মহীন যুবক-যুবতীদের জীবিকা নির্বাহের জন্য বাণিজ্যিক গাড়ি কিনতে 1 লক্ষ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা প্রদান।

মধুর স্নেহ প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৩ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ এটি একটি মানব দুধের আধুনিক ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা (Human Milk Bank) বা সংরক্ষণ প্রকল্প।

শিশুসাথী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৩ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ দরিদ্র পরিবারের ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের হার্টের অস্ত্রপচার বিনামূল্যে করার ব্যবস্থা।

সুফল বাংলা প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষিজ বিপণন দফতরের আওতাধীন এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল কৃষকদের তাদের ফসলের সঠিক দাম পাইয়ে দেওয়া এবং ক্রেতাদের ন্যায্য দামে তাজা জিনিস দেওয়া।

সবুজ সাথী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৫ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ নবম এবং থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সাইকেল প্রদান।

খাদ্য সাথী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি।

• উদ্দেশ্যঃ প্রকল্প আওতাভুক্তদের মাথাপিছু ২ টাকা কেজি দরে চাল ও গম প্রদান।

ঐক্যশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ প্রদান। ‘ঐক্যশ্রী’র স্কলারশিপকে মোট তিনটি ভাগে ‘ঐক্যশ্রী’ স্কলারশিপে ভাগ করা হয়েছে।

সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ:

• সূচনাকালঃ ২০১৬ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ পথ দুর্ঘটনা আটকানো।

দুয়ারে সরকার প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ রাজ্যের প্রতিটি জেলায় ক্যাম্প করে রাজ্য সরকারের সমস্ত প্রকল্পকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। রাজ্য সরকারের একটি জনদরদী ও সফলতম প্রকল্প। এর মাধ্যমে সকল শ্রেণীর বিশেষ করে প্রান্তিক মানুষেরা সরকারের প্রকল্পগুলির কথা জানতে পারছে ও সুবিধা পাচ্ছেন।

কর্মতীর্থ প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৪ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের উৎপাদন করা দ্রব্য গ্রামের মানুষদের কাছে বিক্রি। এই স্কিমের মাধ্যমে Employment Exchange

সবুজশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৬ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ প্রত্যেক নবজাতক শিশুর পরিবার যাতে ২০ বছর পর ওই শিশুটির বিকাশের জন্য গাছটিকে কেটে অর্জিত অর্থ ভবিষ্যতে খরচ করতে পারে এবং সেই সাথে পরিবেশ সবুজায়ন ঘটানো সম্ভব হয় তার জন্য বৃক্ষরোপণ করা।

পথশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ পথশ্রী অভিযান প্রকল্প হল রাজ্য থেকে জেলা স্তর এবং ব্লক স্তরের সমস্ত গ্রামীণ, শহর, পৌর এলাকার ছোট ছোট রাস্তাগুলোকে মেরামত করা বা পুনঃনির্মাণ করা এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রাস্তা মেরামত করে যোগাযোগ মাধ্যমের স্বচ্ছলতা আনা হল পথশ্রী প্রকল্পের প্রধান কাজ।

উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি।

• উদ্দেশ্যঃ বাংলার বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এবং দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে বৃত্তিমূলক শিক্ষা দেওয়া।

রুপশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৮ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের বিবাহের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার রূপশ্রী নামে একটি উদ্যোগ নিয়েছে। অধীনে যে সকল পরিবারের বার্ষিক আয় ১.৫০ লাখ টাকার কম তাদের মেয়ের বিবাহের জন্য এককালীন ২৫,০০০/- টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।

 জাগো প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৯ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ জাগো প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও আত্মকর্মসংস্থান দপ্তরের অন্তর্গত একটি প্রকল্প। কুলপের মাধ্যমে রাজ্যের প্রতিষ্ঠরের স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে বছরে ৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো আরো বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তোলা এবং বর্তমান স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলোর কাজে আরও বেশি বেশি উৎসাহ প্রদান করা।

 মানবিক পেনশন প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৮ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ প্রতিবন্ধি ব্যক্তিদের মাসিক ১ হাজার টাকা প্রদান। যে সমস্ত প্রতিবন্ধীদের শরীরের ৪০ শতাংশ অক্ষম তারাই শুধু প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কৃষক বন্ধু প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৯ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ কৃষকদের আর্থিক অনুদান এবং দু লক্ষ টাকার জীবন বীমা। যার উদ্দেশ্য হলো পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত কৃষকদের কৃষিকাজের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা এবং কৃষকদের অকালমৃত্যুর ক্ষেত্রে খামার পরিবার গুলিকে সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান করা।

 স্নেহালয় প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের গৃহ তৈরির জন্য ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা প্রদান।

হাসির আলো প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের অত্যন্ত গরিব যারা ত্রৈমাসিক ৭৫ ইউনিট অবধি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন, তাদের বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

স্নেহের পরশ প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০০০ টাকা প্রদান।

 লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ ২৫ থেকে ৬৫ বছর বয়স্ক গৃহবধূদের ও মহিলাদের আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করে তোলার প্রচেষ্টায় ৫০০ ও ১০০০(ST,SC মহিলাদের)টাকা মাসিক অর্থ প্রদান।

চা সুন্দরী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ ‘চা সুন্দরী’ প্রকল্পের লক্ষ্য হলো উত্তরবঙ্গের অসুস্থ ও বন্ধ বাগানে চা বাগানের শ্রমিকদের বাড়ি দেওয়া। এছাড়াও এই প্রকল্পের অধীনে, চা শ্রমিকদের ভর্তুকি হারে রেশন বিতরণ করা হবে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ এই প্রকল্পে শিক্ষার্থীদের দেশে ও বিদেশে পড়াশোনার জন্য ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খুবই সহজে শর্তে ঋণ প্রদান করা হয়। ঋণ সরল বার্ষিক সুদে পেতে পারেন। চল্লিশ বছর বয়স পর্যন্ত এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণ নিতে পারবেন পড়ুয়ারা।

মা প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ দরিদ্র মানুষদের জন্য ৫ টাকায় ডিম ও ভাত প্রদান।

পথসাথী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৮ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ এই প্রকল্পের হাত ধরে পথের পাশে পথসাথী হোটেল তৈরি করা হয়েছে। যেখানে একই ছাদের তলায় শৌচাগার, রাতে থাকার ব্যবস্থা, প্রতীক্ষালয় এবং রেস্তোরাঁর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

 গীতাঞ্জলি প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০০৬ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ রাজ্যের গীতাঞ্জলি প্রকল্পটি চালু হয় ২০০৬ সালে, বাম আমলে। প্রকল্পটি করা হয়েছিল তৎকালীন ইন্দিরা আবাস যোজনা প্রকল্পের ধাঁচেই।

সবলা প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ সবলা প্রকল্প হল কিশোরীদের মূলত দক্ষতা বৃদ্ধি করার প্রকল্প। কিশোরী মেয়েদের জন্য অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সবলা প্রকল্প চালু করা হয়। ১১ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত বয়সের সমস্ত কিশোরী এই প্রকল্পের মাধ্যমে পুষ্টিকর খাদ্য পাবে। তার পাশাপাশি জীবনের দক্ষতা, বৃত্তিমূলক দক্ষতা, স্বাস্থ্য, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সংক্রান্ত নানা জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।

চোখের আলো প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৫ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ এই প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য হল বয়স্কদের চোখের ছানি অপারেশন করা এবং ছোট বাচ্চা, নবীন-প্রবীণ অর্থাৎ বলা যেতে পারে একেবারে ছোট শিশু থেকে বয়স্ক মানুষদের চোখের চিকিৎসা এবং অন্ধত্ব প্রতিরোধ করা যাবে।

বাংলাশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২০ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ ছোট ও মাঝারি শিল্পের কর্মসংস্থান এর ওপর জোর দেওয়া।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনা:

• সূচনাকালঃ ২০১৪ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ দুর্ঘটনায় দরিদ্র পরিবারের মারা যাওয়া ব্যক্তির পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা ও আহতদের ১ লক্ষ টাকা প্রদান।

মুক্তির আলো প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৫ সালের ৪ সেপ্টেম্বর।

• উদ্দেশ্যঃ পাচার হওয়া নারী বা বিভিন্নভাবে নির্যাতিতদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনায় এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।

 সমব্যথী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১৬ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ কোনো গরীব পরিবারের কোনো ব্যক্তি মৃত্যু বরন করলে, শ্মশানে বা কবরস্থানে বা শেষকৃত্য করার সমতুল্য স্থানে শেষকৃত্য ও আনুষঙ্গিক খরচ বহনের সামর্থ্য নেই এমন গরিব পরিবারের কাছের সদস্যকে এককালীন অনুদান হিসেবে ২০০০ টাকা দিয়ে থাকে।

উৎসশ্রী প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০২১ সাল।

• উদ্দেশ্যঃ যে সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা বাড়ি থেকে দূরে সরকারি বিদ্যালয় কর্মরত আছেন, বাড়ির নিকটবর্তী বিদ্যালয়ে শূন্যপদ থাকলে আবেদন করতে পারবেন।

নিজ গৃহ নিজ ভূমি প্রকল্প:

• সূচনাকালঃ ২০১১ সালের ১৮ই অক্টোবর।

• উদ্দেশ্যঃ রাজ্যের ভূমিহীন মানুষদের স্থায়ী আশ্রয় এবং আশ্রয় কে কেন্দ্র করে জীবন জীবিকার মান উন্নয়ন।

 

প্রতিদিন এই ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপেটেলিগ্ৰাম চ্যানেলে যুক্ত হয়ে যান 

 

 

 

 

Leave a comment