wb primary tet evs practice set part 2

wb primary tet evs practice set part 2

wb primary tet evs practice set part 2

1. বায়ুর যে স্তরে সর্বাধিক বায়ু দূষণ হয় তা হল:- ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার দুটোতেই।

2. যে ধরনের পদার্থের দ্বারা বায়ু দূষিত হয়:- কঠিন, তরল ও গ্যাসীয়।

3. CFC বলতে বোঝায়:- কার্বন, ফ্লুওরিন ও ক্লোরিন সমন্বিত যৌগ বিশেষ।

4. গ্রীনহাউস প্রভাব একটি:- প্রাকৃতিক প্রভাব ও মনুষ্যসৃষ্ট প্রভাব।

5. ট্রপোস্ফিয়ারের বায়ু দূষণ ঘটায় নাইট্রোজেনের যে অক্সাইডটি তা হল:- নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড।

6. যে দূষক গ্যাসটির দুটি গঠনগত উপাদানই বায়ু থেকে আসে:- নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড।

7. কার্বন মনোক্সাইড যে ধরনের শারীরিক অসুস্থতা ঘটায়:- শ্বসনে বাধা দেয়।

8. গ্রীনহাউস গ্যাস হল:- কার্বন ডাই অক্সাইড, ক্লোরোফ্লুরোকার্বন, মিথেন।

9. মনুষ্যসৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাসের জন্য পৃথিবীতে যে ঘটনাটি ঘটে:- সমুদ্র তলের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়, ম্যালেরিয়া ও বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়।

10. কার্বন মনোক্সাইড গ্যাসটি যেভাবে উৎপন্ন হয়:- কার্বনের অসম্পূর্ণ দহনের ফলে।

11. নাইট্রিক অক্সাইড একটি বায়ু দূষক, এটি তৈরি হয়:- চলন্ত মোটরযানের ইঞ্জিনে এবং বজ্রপাতের সময়।

12. সালফার ডাইঅক্সাইড শরীরে যা ক্ষতি করে:- শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা ও চোখের সমস্যা সৃষ্টি করে।

13. শহরাঞ্চলের যেখানে যানজট বেশি হয় সেখানের আকাশের রং বাদামী হয়, তার কারণ যে গ্যাসটি:- নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড (NO2)।

14. হাইড্রোকার্বন গুলি:- এটি জীবাশ্ম জ্বালানির অসম্পূর্ণ দহনে তৈরি হয়, এটি শরীরের ক্যান্সারের কারণ।

15. যে অক্সাইডটি অম্লবৃষ্টির জন্য প্রধান দায়ী:- নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড।

16. যে অ্যাসিডটি অম্লবৃষ্টির জন্য দায়ী:- সালফিউরিক অ্যাসিড,কার্বনিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড।

17. সামগ্রিকভাবে অম্লবৃষ্টি যে ক্ষতি করে:- মাটির উর্বরা শক্তি কমিয়ে দেয়, জলাশয়ের প্রাণী ও উদ্ভিদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, মাটির নিচে থাকা ধাতব পাইপ ও অন্যান্য পদার্থের ক্ষয় সাধন করে।

18. অম্লবৃষ্টিতে স্টোন ক্যান্সার হয়:- ক্যালসিয়াম কার্বনেট -এ

19. যে ঘটনাটিকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে:- SO2 ও NO2 জলের সঙ্গে মিশে মাটিতে পড়ে।

20. বৃষ্টির জলে pH-এর মান কত-এর কম হলে তাকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে:- 5.6

21. কার্বন মনোক্সাইড সবচেয়ে বেশি নির্গত হয়:- যানবাহনের নির্গত ধোঁয়া থেকে।

22. মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক বায়ু দূষক গ্যাস টি হল:- কার্বন মনোক্সাইড।

23. অধিক ধূমপানে মাথা ধরে যায় তার কারণ:- রক্তে কার্বন মনোক্সাইড মিশে শ্বসনের ব্যাঘাত ঘটায়।

24. বাতাসের অধিক কার্বন ডাই অক্সাইড এর জন্য সামুদ্রিক যে প্রাণীটি বিপন্ন তা হল:- প্রবাল।

25. বাতাসের অধিকার কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতির ফলে:- সমুদ্রের জলকে আম্লিক করে, বাতাসের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।

26. বিশ্ব উষ্ণায়নের কোন গ্যাসটির ভূমিকা সবচেয়ে বেশি?:- কার্বন ডাই অক্সাইড।

27. নাইট্রোজেনের যে অক্সাইডটি গ্রিনহাউস প্রভাবের জন্য দায়ী:-  নাইট্রাস অক্সাইড।

28. বায়ুদূষক গ্যাস যে গ্যাসটিকে প্রাকৃতিক গ্যাস বলে:- মিথেন।

29. মিথেন গ্যাসের উৎস:- কয়লা খনি থেকে, বায়ুর অবর্তমানে জৈব পদার্থের পচন, ধান জমি থেকে।

30. মথুরার সমস্ত কারখানাকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, কারণ:- তাজমহলকে বাঁচাতে।

31. কিছুদিন আগেও পেট্রোলে লেডের একটি যৌগ মেশানো হতো, লেডের ওই যৌগটির কাজ ছিল:- ইঞ্জিনের ঝাঁকুনি রোধ করা।

32. পেট্রোলে লেডের যৌগ মেশানো হয় না। কারণ ইঞ্জিন থেকে নির্গত ধোঁয়ায় যে লেডের যৌগের চূর্ণ থাকে তা বায়ু দূষণ ঘটায়। মানব শরীরের যে ক্ষতি করে তা হল:- লোহিত রক্তকণিকার বৃদ্ধি ব্যাহত করে।

33. সাধারণ ধোঁয়াশায় উপাদান হলো:- ধোঁয়া, কুয়াশা এবং সালফার ডাই অক্সাইড।

34. সাধারণ ধোঁয়াশা বছরের যে সময় ঘটে:- শীতকালে।

35. আলোক-রাসায়নিক ধোঁয়াশা বছরে যে সময় দেখা যায়:- গ্রীষ্মকালে।

36. শরীরে ধোঁয়াশার ফলে:- কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং মাথা যন্ত্রণা হয়।

37. নাইট্রোজেনের যে অক্সাইডটি ওজন অণুকে ধ্বংস করে:- নাইট্রিক অক্সাইড।

38. বিশ্ব উষ্ণায়ন ও ওজোন স্তর ধ্বংসের প্রধান কারণ যে যৌগটি জন্য তা হল:- ক্লোরোফ্লুরোকার্বন।

39. ভোপালে ১৯৮৪ সালে ইউনিয়ন কার্বাইড কীটনাশক কারখানা থেকে নির্গত যে গ্যাসটি বহু মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়েছিল তা হল:- মিথাইল আইসোসায়ানেট।

40. যে যন্ত্রটি গাড়ির ইঞ্জিনের সঙ্গে লাগিয়ে গাড়ি থেকে নির্গত দূষণের মাত্রা কমানো হয়:- ক্যাটালাইটিক কনভার্টার।

41. ডিসলেক্সিয়া রোগের কারণ হলো:- সিসা (pb)।

42. জলের সবচেয়ে বেশি যে পরিমাণ অক্সিজেন দ্রবীভূত হয়ে থাকতে পারে:- 10 মিলিগ্রাম/লিটার।

43. BOD(Biochemical Oxygen Demand) বলতে বোঝায়:- জলে মিশ্রিত দূষিত জৈব পদার্থকে বিয়োজিত করতে যত পরিমাণ অক্সিজেন দরকার।

44. জলে যে ধরনের উপাদান ইউট্রোফিকেশন ঘটায়:- ফসফেট ও নাইট্রেট।

45. ডিটারজেন্ট একটি জল দূষক পদার্থ, কারণ এর যে উপাদানটি জল দূষণ করে তা হল:- পরিমাণ বৃদ্ধিকারক উপাদান (ফিলার)।

46. পানীয় জলের ফ্লুরাইডের সহনীয় মাত্রা হল:- 1.5 মিলিগ্ৰাম/লিটার।

47. যে মূলকটি পানীয় জলে মাত্রাতিরিক্ত থাকলে, ‘ব্লু বেবি উপসর্গ’ দেখা যায় তা হল:- নাইট্রেট।

48. জল দূষণের ফলে ঘঠিত রোগের উদাহরণ হল:- কলেরা, ডায়রিয়া, আমাশায় ইত্যাদি।

49. পানীয় জলে মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিক থাকলে যে রোগটি হয়:- ব্ল্যাক ফুট ডিজিজ।

50. পানীয় জলে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা হল:- 0.01 মিলিগ্রাম/লিটার।

আরও পড়ুন:- wb primary tet evs practice set part 1

আরও পড়ুন:- হরমোন সংক্রান্ত প্রশ্ন উত্তর 

Leave a comment